• ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

বাঘায় আল-কবীর এডুকেশন ট্রাস্টের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতা

sylhetsurma.com
প্রকাশিত জানুয়ারি ১৮, ২০১৯
বাঘায় আল-কবীর এডুকেশন ট্রাস্টের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতা

বাঘায় আল-কবীর এডুকেশন ট্রাস্টের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতা

গোলাপগঞ্জে ব্যতিক্রর্মী হাদিস ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতায় ধর্মীয় ও সামাজিক দায়বদ্ধতা বোঝালেন প্রতিযোগীরা। প্রায় শতাধিক প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে দিনব্যাপী দুই গ্রুপের এ প্রতিযোগিতা শুরু হয়।  হিফজুল কুরআন ও ক্বেরাত প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন কারীদের উৎসাহিত করতে ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান অধিকারীদের মধ্যে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
শুক্রবার আল-কবীর এডুকেশন ট্রাস্টের অর্থায়নে ও সার্বিক সহযোগিতায় গোলাপগঞ্জ উপজেলার বাঘা ইউনিয়নের স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে হিফজুল কুরআন ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকরামুল কবীর। হাফিজ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও হাফিজ মাওলানা ক্বারী আব্দুল আহাদ ও হাফিজ মাহবুব হোসেন সারওয়ারের যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ, হাফিজ মাওলানা জুবায়ের আহমদ, ক্বারী মাওলানা আব্দুল মতিন আছিরগঞ্জী, শেখ মাহবুব আহমদ, মাওলানা আব্দুল মালিক, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন, মাওলানা সিরাজ উদ্দিন, হাফিজ মাওলানা আব্দুছ ছালাম, হাফিজ মাওলানা হোসাইন আহমদ, গোলাপগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল আহাদ, আমেরিকান পুলিশ কর্মকর্তা বদরুল হক, সমাজ সেবক আবুল কালাম, জহুরুল ইসলাম মখর, সাইদুল ইসলাম, কামিল আহমদ প্রমুখ।
প্রতিযোগিতায় হিফজুল কুরআন বিভাগের ১ম পুরস্কার নগদ ১০ হাজার টাকা (৩০ পারা গ্রুপ), ৭ হাজার (১৫ পারা গ্রুপ), ২য় পুরস্কার ৫হাজার (৩০ পারা গ্রুপ), ৩ হাজার (১৫ পারা গ্রুপ) এবং তৃতীয় পুরস্কার ১ হাজার টাকা করে উভয় গ্রুপের ৫জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। তাছাড়ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারী সকল প্রতিযোগিকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।
হিফজুল কুরআন ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, পবিত্র ইসলাম ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ হচ্ছে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। এই পবিত্র কুরআনকে বিশুদ্ধভাবে, সুললিত কন্ঠে তিলাওয়াতের মাধ্যমে সিলেটসহ বাংলাদেশের হাফিজ ও ক্বারীগণ জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিশ্ববাসীকে অবাক করে শীর্ষ মর্যাদা অর্জন করছেন।
বক্তারা আরো বলেন, প্রতিভার লালন পালন না করলে প্রতিভাবান জন্মাবেনা। তাই আমাদের এলাকায় যারা হাফিজ ও ক্বারী রয়েছেন তাদেরকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে আরো এগিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করা খুব প্রয়োজন। বিজ্ঞপ্তি