নবীগঞ্জ সংবাদদাতা : নবীগঞ্জের বনগাঁও গ্রামে প্রায় এক মাসের মাথায় আবারও দুবৃত্ত্বদের দেয়া আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে প্রায় ৬ থেকে সাড়ে ৬ লক্ষ টাকার প্রাইভেট কার। জানাযায়, উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের বনগাঁও গ্রামে খন্দকার বাড়িতে সাবেক ইউপি সদস্য খন্দকার আক্তার মিয়ার বাড়ির উঠানে রাখা খন্দকার আমিনের প্রাইভেট কার ঢাকা মেট্রো (গ ১১-১০১২) আগুন দেয় দুবর্”ত্তরা। আগুনের লেলিহানে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে প্রাইভেট কার।ৎদীর্ঘ ১ঘন্টার চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন ¯’ানীয় লোকজন। আগুন নিয়ন্ত্রনে আনলেও প্রাইভেট কারটি পুড়ে যায়। খবর পেয়ে গোপলার বাজার তদন্ত কেন্দ্রে এএসআই সুহেল আহমদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনা¯’ল পরিদর্শন করেছে। এব্যাপারে মামলা দায়েরের প্র¯’তি চলছে বলে জানালেন তদন্ত কেন্দ্রে ইনর্চাজ আব্দুর রহমান। উল্লেখ্য, বনগাঁও গ্রামের ছালিক মিয়ার মার্কেটের একটি অংশ ভাড়া নিয়েছিলেন বনগাঁও গ্রামের সাংবাদিক এম এ মুহিত তাঁর অধীনে দীর্ঘদিন ধরে ছালিক মিয়ার মার্কেটে লোকজনের বিভিন্ন মালামাল এবং এম এ মুহিতের মোটর সাইকেল সহ আরো কয়েকটি মোটর সাইকেল রাখা হতো। ১ অক্টোবর ভোর রাতে মার্কেটে আগুন দেয় দুবর্”ত্তরা। এসময় পাশের দোকান ফয়ছল ষ্টোরে ঘুমিয়ে ছিলেন দোকানের মালিক ফয়ছল আহমেদ। ফয়ছল যাতে কোনো ভাবে দোকান থেকে বের হয়ে আসতে না পারে সেই জন্য দুবর্”ত্তরা ফয়ছল আহমেদের দোকানের একমাত্র ফটকে রশি দিয়ে বেধে রাখে। দুবর্”ত্তদের আগুন দেয়ার কিছুণ পরে দোকানের ফটক ভেঙ্গে বের হয়ে পরেন ফয়ছল আহমেদ। এসময় ফয়ছলের চিৎকার শুনে এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন। দুবর্”ত্তের আগুনে ছালিক মিয়ার মার্কেটে রাখা ৩টি মোটর সাইকেল, ৬০ মন ধান, চল্লিশ হাজার টাকার ঔষধ, মার্কেটে রাখা গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র সহ প্রায় ৫ লাধিক টাকার তি সাধিত হয়। বনগাঁও গ্রামে একের পর এক আগুন দেয়ার ঘটনায় এলাকা জুড়ে আতংক বিরাজ করছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের সু-দ”ষ্টি কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
