• ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ , ৯ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি

কামাল বাজার ইউনিয়নে প্রচারণায় এগিয়ে হাজী আব্দুর রব

sylhetsurma.com
প্রকাশিত জানুয়ারি ১৯, ২০২১
কামাল বাজার ইউনিয়নে প্রচারণায় এগিয়ে হাজী আব্দুর রব

সিলেট সুরমা ডেস্ক : বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আয়োজনে এখন চলছে পৌরসভা নির্বাচন।  দলীয় প্রতিকে নির্বাচন হওয়ায় আশানুরূপ ফল পাচ্ছে হ্মমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। পৌর নির্বাচনের ঠিক পরবর্তীতে ৬টি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ইউপি নির্বাচন।

 

তাই নির্বাচনকে সামনে রেখে আগাম প্রচারনা,তদবির শুরু করেছেন প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ ও বিএনপির প্রার্থীরা। তার ব্যাতিক্রম নয় ১০ বছর আগে গঠিত হওয়া দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ১০ নং কামাল বাজার ইউনিয়নের প্রার্থীগন।

ইতিমধ্যে এলাকাজুড়ে আলোচনা হচ্ছে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হাজী আব্দুর রব ও বিএনপি প্রার্থী এনামুল হক মাক্কু ও মুহিবুর রহমানকে নিয়ে। হাজী আব্দুর রবের পরিচয় হচ্ছে তিনি ৮০ দশকের সাবেক ছাত্রনেতা, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের যুবনেতা,তৎকালীন বৃহত্তর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক ও সদ্য সাবেক প্রচার সম্পাদক।

হাজী আব্দুর রব গত দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামীলীগের কাউন্সিলে সভাপতি পদপ্রার্থী হয়ে ও নির্বাচন করেছেন।
তিনির বাড়ি ১০ নং কামাল বাজার ইউনিয়নের ধরগাঁও গ্রামে। উনার পিতা সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা ও যুক্তরাজ্য কমিউনিটি নেতা,সাবেক শালিস ব্যাক্তিত্ব হাজী আব্দুর রহমান।
বিএনপি নেতা এনামুল হক মাক্কু হচ্ছেন ইউনিয়নের তালিবপুর গ্রামের বাসিন্দা ও সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক হ্মুদ্র ঋন বিষয়ক সম্পাদক। বিএনপি নেতা মুহিবুর রহমান হচ্ছেন নভাগ গ্রামের বাসিন্দা ও দহ্মিন সুরমা উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক।

 

এখন পর্যন্ত হাজী আব্দুর রব তৃনমুল পর্যায়ের আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের নিয়ে বৈঠক,জেলা পর্যায়ে লবিং, প্রতি ওয়ার্ডে ও গ্রামে উঠান বৈঠক করছেন। হাজী আব্দুর রব বলেন ১০ বছর আগে এই ইউনিয়ন গঠন করতে আমি ইউনিয়নের প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে সবার সম্মতি আদায় করি ইউনিয়ন গঠন করার জন্য।আমি ইউনিয়ন গঠন করতে শক্ত অবস্থান নেয়ায় আমার উপর অনেক হামলা ও করেছে বিরোধীরা। সব সহ্য করেছি ইউনিয়ন গঠনের স্বার্থে।

ইউনিয়নের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি মামলা ছিল সেই মামলাটা ও শেষ করেছি নিজের শ্রম ও অর্থায়নে।তাই আমি আশা করি আমার প্রান প্রিয় ইউনিয়নবাসী আমাকে এই নির্বাচনে হতাশ করবেনা।

আর দলীয় প্রতিকের ব্যাপারে ও আমি আশাবাদী কারন এই ইউনিয়নের সবচেয়ে সিনিয়র আওয়ামীলীগ নেতা আমি।তাই আমার বিশ্বাস দল আমাকে মূল্যায়ন করবে।

তবে ইতিমধ্যে আওয়ামীলীগ থেকে আরো দুই একজন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে।   তারা হচ্ছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ার আলী ও সাধারন সম্পাদক আবুল হোসেন।