• ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ৮ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন এর পিঠা উৎসব পালিত

sylhetsurma.com
প্রকাশিত ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৭

এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র উদ্যোগে মেট্টোসিটি প্রি-ক্যাডেট একাডেমীতে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে সিলেট শহরতলীর মেট্টোসিটি প্রি-ক্যাডেট একাডেমীতে পিঠা উৎসবে বিভিন্ন স্কুলের প্লে থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ক্ষুদে শিক্ষার্থী ও তাদের সাথে অভিভাবকরা অংশ নেয়। শনিবার সকাল থেকেই অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা, গোলাপ জাম, আলুর পিঠা, সুজির পিঠা, ঝালপিঠা, নারকেলের পিঠা, চিতুই পিঠা, পায়েসসহ প্রায় ৩০ ধরনের ভিন্ন ভিন্ন পিঠা নিয়ে এ উৎসবে অংশ নেয়।
পিঠা উৎসবে এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র সভাপতি আবু হানিফ তুহিনের সভাপতিত্বে এবং এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র মিনির আহমদ মনি ও লায়েক মাহমুদ’র যৌথ পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক)’র নির্বাহী কর্মকর্তা এনামুল হাবীব। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক)’র ২৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌফিক বকস্ লিপন, আব্দুল মালিক মারুফ, এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র ডিজি-৪ মিবাউর রহমান আলম, আব্দুল হাই কাইয়ুম, আব্দুল খালিক, জাহাঙ্গীর আলম খোরশীদ, এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র এলজি সামিউল আলম, এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র ডিজি রুমু, মেট্টোসিটি প্রি-ক্যাডেট একাডেমীর অধ্যক্ষ সাহেদ হোসাইন, এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র ইফতেখার মনি, সাহেদুর রহমান, ফজলুল হক, সেলিম, শফিকুল ইসলাম।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সজীব আহমদ, আখতার উদ্দিন নাদির, আখতার রশীদ চৌ:, আখতার হোসেন, সাহেদ আহমদ সুমিন, এবাদ রশীদ চৌ:, খছরুজ্জামান খছরু, এনামুল হক এনাম, শাহীন আহমদ, আহাদ আহমদ, আফজল হোসেন, রেজাউল ইসলাম রেজা, আলী আকরাখ, এপেক্স ক্লাব অব রোজ গার্ডেন’র সুমন হোসেন, সামছুল ইসলাম, জুবের রশীদ চৌ:, বেলাল আহমদ রাজু, পাপ্পু আহমদ, জুয়বাদ আহমদ, হাবীব আহমদ, আলী মামুন প্রমুখ।
প্রধান অতিথি বলেন, নিরক্ষর-বয়স্ক-শ্রমজীবী মানুষের জন্য “রোজ গার্ডেন নাইট স্কুল” নামে একটি স্কুলের আত্মপ্রকাশ ঘটে। তিনি আরো বলেন, পৌষ উৎসব হল বাঙালির ঐতিহ্য। এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হল গ্রামবাংলার ঐতিহ্য সম্পর্কে শহরের মানুষকে জানান দেওয়া। এ ধরণের মেলা প্রতি বছর আয়োজিত হলে আমাদের হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ ঐতিহ্য সম্পর্কে আজকের প্রজন্ম জানতে পারবে এবং এতে রক্ষিত হবে এ সম্পদ। ‘এক সময় পৌষমাসে পিঠা বানানোর ধুম পড়ে যেতো, নানা উৎসব হত গ্রামে গ্রামে। এতে সামিল হতেন সবাই। কিন্তু এখন আর সেসব দেখা যায় না। মূলত পুরনো সংস্কৃতির দিকগুলো বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতেই আমাদের এই উদ্যোগ। বাংলার এ ঐতিহ্যবাহি পিঠাগুলো পাশ্চাত্য সভ্যতার ফাস্ট ফুডের বিকল্প হতে পারে বলেও জানান তিনি। বিজ্ঞপ্তি।