সিলেট সুরমা ডেস্ক : চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাউছার আহমেদ বলেছেন, মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করার পাশাপাশি আমাদের মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে কাজ করতে হবে।
শনিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সিলেট এর সম্মেলন কক্ষে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সিলেট আয়োজিত পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
তিনি আরও বলেন, আমি পুলিশ-র্যাব এর প্রতি খুবই সন্তুষ্ট। তাদের কাজের কোন কমতি নেই। বিশেষ করে মাদকের বিরুদ্ধে। মাদকের বিষবাষ্প দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাদকের কোন ছাড় নেই। এ জন্য যা যা করণীয়, তা করে যাবে প্রশাসন।
বিশেষ করে র্যাবকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি তা সমাজ থেকে মাদক নির্মূলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি নিজ নিজ দায়িত্ব সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে পালনের আহবান জানান।
সিলেটের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শারমীন খানম নীলার সঞ্চালনায় কনফারেন্সে বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. জামিলুল হক জামিল, সরকারি আইন কর্মকর্তা বিপ্লব কান্তি দে মাধব, সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রভাষক ডা. মোহাম্মদ আরিফ উন নবী, দুদক সিলেটের সহকারী পরিচালক মনজুর আলম চৌধুরী, সিনিয়র জেল সুপার মো. আব্দুল জলিল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান, পিবিআই সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার জাহান, সিআইডি সিলেটের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. এমরান আলী পিপিএম, বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শামসুদ্দোহা পিপিএম, সিলেটের প্রবেশন অফিসার মো. তমির হোসেন চৌধুরী।
নিবন্ধ উপস্থাপনা করেন ও ফোকাল পার্সন হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাঁকন দে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবু ওবাইদা, যুগ্ম জেলা জজ সিলেটের বিদ্যুৎ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আব্দুল হালিম, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান ভূঞাঁ, অঞ্জন কান্তি দাস, সুলেখা দে ও লায়লা মেহের বানু, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন সাগর, সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিনিধি ডা. দেবাশিস সিনহা, ডেপুটি সিভিল সার্জন সিলেটের প্রতিনিধি ডা. মো. নূরে আলম শামীম, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সিলেটের পরিদর্শক ফণী ভূষণ রায়, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সিলেটের প্রতিনিধি মো. নজরুল ইসলাম, সিলেটের গোলাপগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী, ওসমানী নগরের মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ, সিলেটের কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, জেলা প্রকল্প কর্মকর্তা সত্যজিৎ কুমার দাস এডভোকেট, বিশ্বনাথ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ, গোলাপগঞ্জ থানার দিলীপ কান্ত নাথ, ফেঞ্চুগঞ্জ থানার মো. খালেদ চৌধুরী, ওসমানীনগর থানার এস.এম মাইন উদ্দিন, জকিগঞ্জ থানার ওসি মো. হাবিবুর রহমান, জৈন্তাপুর থানার ওসি খান মো. মাইজুল জাকির, বালাগঞ্জ থানার ওসি গাজী আতাউর রহমান, গোয়াইনঘাট থানার ওসি মো. আব্দুল জলিল, কানাইঘাট থানার ওসি মো. আব্দুল আহাদ, বিয়ানীবাজার থানার ওসি অবনী শংকর কর, ফেঞ্চুগঞ্জ থানার ওসি আবুল বাসার মোহাম্মদ বদরুজ্জামান, কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন, গোলাপগঞ্জ থানার ওসি একেএম ফজলুল হক, বিএসটিআই সিলেটের ইন্সপেটিং অফিসার মো. পারভেজ, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সিলেট এর ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা দীপঙ্কর চন্দ্র পার, জুডিশিয়াল পেশকার লেনিন পোদ্দার।
