• ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৪ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ঝন্টু’র বিরুদ্ধে অপপ্রচার

sylhetsurma.com
প্রকাশিত নভেম্বর ২৫, ২০২০
রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ঝন্টু’র বিরুদ্ধে অপপ্রচার

গত ২২ নভেম্বর রবিবার নগরীতে একটি সংবাদ সম্মেলন করেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার থানার খালোরমুখ উলাল মহলের মরহুম খায়রুল আমীনের ছেলে মিজু আহমদ। সেই সংবাদ সম্মেলনের সমাজের অত্যন্ত সুপরিচিত ও পরোপকারী বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় কার্যকরী সংসদের সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সিলেটের প্রতিষ্ঠাতা প্রচার সম্পাদক ও সিলেট জেলার সহ-সভাপতি সতীশ দেব নাথ (ঝন্টু) বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদ উপস্থাপন করে। সমাজকর্মী ঝন্টুর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের পর মিজু’র বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িতের তথ্য।
এছাড়াও সতীশ দেব নাথ (ঝন্টু) সিলেট আইনজীবীর সহকারী হিসাবে দীর্ঘ ২৫ বৎসর যাবৎ অত্যান্ত সুনামের দায়িত্বে পালন করে আসছি। (যাহার কার্ড নং ১০৩৭)। তিনি আইন বিচার ও সংসদ মন্ত্রনালয় প্রদত্ত সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১২, ১৩ ও ২২ নং ওয়ার্ডের হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রার ও ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার হিসেবে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। তিনি সর্বসময় মানুষের পাশে গিয়ে বিশেষ করে হতদরিদ্রসহ অসহায় মানুষকে সাহয্য সহযোগিতা করে যাচ্ছে। দেশে করোনা প্রর্দোভাব চলাকালে নিজ এলাকাসহ বিভিন্ন মানুষের প্রতি সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছেন যা অব্যাহত আছে।
প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে এই প্রবীণ রাজনীতিবীদ সতীশ দেব নাথ (ঝন্টু) বলেন, আমি সমাজে সুনামের সহিত জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে আসছি। বিপদে মানুষের পাশে দাড়ানোর চেষ্ঠা অব্যাহত রেখেছি। যা সিলেট আদালত প্রাঙ্গন সহ এলাকাবাসীকে জিজ্ঞাস করলে জানতে পারবেন। এছাড়াও আমার বিভিন্ন কার্যক্রম সমগ্র সিলেটবাসী অবলোকন করেছেন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে আমার ভালো অবস্থান দেখে একটি কুটক্রি মহল মান ক্ষুন্ন করতে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।
গোটাটিকর নিবাসী বহু আলোচিত সালমা হত্যার প্রধান আসামি ইকবালের বড় ভাই বিয়ে পাগল কয়ছর বিভিন্নভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ব্যবহার করে সিলেটের বিভিন্ন থানায় মামলা করে সাধারণ মানুষের জায়গা ও গাড়ি হাতিয়ে নিচ্ছে। এক্ষেত্রে সে সহজ সরল নারীদের টার্গেট করে বেশি। সাধারণ মানুষকে মামলার জালে জড়িয়ে নিজের ফায়দা হাসিল করেন পুলিশ সোর্স কয়ছর। তিনি জানান, বিগত কিছু দিন পূর্বে সিলেট পিবিআই আমার একটি সিএনজি গাড়ি আটক করে, পরবর্তীতে পিবিআই কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে বিআরটিএর মালিকানা প্রতিবেদন দেখে গাড়িটি আমাকে ফিরিয়ে দেয়। পরবর্তীতে কয়ছর আমার কাছে চাঁদাদাবী করলে আমি তা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় মিজু আহমদকে দিয়ে আদালতে একটি মামলা দায়ের করে এবং ভূয়া কাগজ প্রদশর্ন করে গাড়িটি মিজু আহমদের জিম্মায় নিয়ে যায়। বর্তমানে মামলাটি উচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে। আমি গাড়ি উদ্ধার ও এতদিনের আয়সহ ক্ষতি পূরন ও মানহানীর মামলার প্রস্ততি নিচ্ছেন শুনে আমার মান-সম্মান ক্ষুন্ন করতে মিথ্যা কাল্পনিক বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ উপস্থাপন করানো হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই । আমি অনুরোধ করছি আমার বিরুদ্ধে যেকোন সংবাদ আপনারা পেলে তা তদন্ত করে প্রকাশ করবেন।- বিজ্ঞাপন