• ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ , ১৯শে রমজান, ১৪৪৫ হিজরি

গর্ভাবস্থায় যে খাবার গর্ভের বাচ্চাকে ফর্সা করবেই, সেই ৬টি খাবার অবশ্যই খান

sylhetsurma.com
প্রকাশিত নভেম্বর ৩০, ২০১৮

সিলেট সুরমা ডেস্ক : সমস্ত নারীরাই গর্ভাবস্থায় গর্ভে থাকার সন্তানদের নিয়ে নানা রকম পরিকল্পনা করে থাকে । আজ গরবেতা কার সন্তান যেন ফর্সা হয় এই প্রত্যাশাটা সকলেরই প্রায় হয়ে থাকে । তাই তারা এমন কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে যাতে সেগুলোর জন্য তাদের সন্তান ফর্সা সন্তান জন্ম দিতে পারে । ছুটি ও আমরা সভ্যতাই এগিয়ে গেছি বর্ণ নিয়ে ভেদাভেদ করি না কিন্তু তা সত্বেও কোথায় গিয়ে বর্ণ নিয়ে স্বীকৃতি থেকেই যায়। বিশেষ করে মহিলারা এই সময় বেশি সাদা খাবার খায় যাতে তাদের গর্ভের সন্তান ফর্সা হয় । আশা বাচ্চার চাহিদা মনের গভীরে কোথাও না কোথাও সবারই রয়েই যায় ।

বিশেষজ্ঞদের মতে খাদ্য নির্বাচনের উপর সন্তানের বর্ণ কি রকম হবে তা নির্ভর করে না । এটি আসলে নির্ভর করে মা-বাবার যে জিন পেয়েছে তার ওপর । অবশ্য অনেক গবেষনা করে দেখা যায় সত্যি কিছু কিছু খাবার গ্রহণ করলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হতে পারে । আপনাদের যদি বিশ্বাস হয়ে থাকে তালে এইসব খাবার আপনাদের খাদ্য তালিকায় যোগ করতে পারেন ।

১) নারকেল : নীল ছুটি ফর্সা সন্তান চান তাহলে নারকেলের সাদা শাঁস খাওয়া শুরু করে দিন গর্ভ অবস্থায় থাকাকালীন । কারণ নারকেলের সাদা শাঁস বাচ্চার ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সাহায্য করবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা ।

২) জাফরান দুধ : অনেক নারী গর্ব অবস্থায় কেশর দুধ পান করে থাকে । রাতের বিশ্বাসে কিশোর সন্তানদের ফর্সা হতে সাহায্য করে । কিশোর গর্ভে বেড়ে ওঠা বাচ্চার বর্ণ উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করে ।

৩) দুধ : বুঝতে প্রতিটি নারীর প্রয়োজন বেশি করে দুধ খাওয়া । দুধ বাড়ন্ত বাচ্চার সু গঠনের জন্য অবশ্যই দরকার । আমি সাথে সাথে ত্বকের রঙ ফর্সা করে বলে ধারণা ।

৪) ডিম : বাচ্চার রং ফর্সার জন্য চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ মাসের মধ্যেই ডিমের সাদা অংশ খাওয়া উচিত।
এতে বাচ্চার শারীরিক সেরকম শক্তি বৃদ্ধি করে সেরকম ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সাহায্য করে বলে ধারণা ।

৫) বাদাম : আপনি ছুটি ফর্সা বাচ্চা চান তাহলে গর্ভ অবস্থায় শুকনো বা ভেজানো বাদাম খান । বাদাম মিশ্রিত রূপ অনেক সময় ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সাহায্য করে । তাই গর্ভাবস্থায় বাদাম খাওয়া উচিত প্রতিনিয়ত ।

৬) ঘি : চাঁদের খাবারের মধ্যে ঘি এর মাত্রা বেশি থাকে তাদের প্রসব যন্ত্রণা কম হয় । প্রচলিত চিন্তাধারা থেকে ঘি ভ্রূণের রঙ উজ্জল করতে সাহায্য করে । তাই তেলের এর জায়গায় ঘি খেতে পারেন । মৌরি ভেজানো জল খেতে পারে যেটা ত্বকের রং উজ্জ্বল করার জন্য খুবই কার্যকরী । প্রতিদিন সকালে ৩ মিলিয়ন মৌরি ভেজানো জল খাওয়া উচিত